মুন্সীগঞ্জ প্রতিনিধি
মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ায় উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ জসিম উদ্দীনের উপর হামলার ঘটনার ১৭ দিন পার হলেও এই ঘটনায় এখনো পর্যন্ত কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ। আসামিরা এলাকা দাপিয়ে বেড়ালেও পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে তারা আসামিদের খুঁজে পাচ্ছে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর এমন বক্তব্যে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে স্থানীয় গণমাধ্যম কর্মীরা।
ভুক্তভোগী হামলায় আহত সাংবাদিক জসিম উদ্দিন বলেন, পূর্ব শত্রুদার জের ও বাউশিয়া মোহাম্মদ আব্দুল আজহার উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমার উপর এই হামলা চালানো হয়। হামলার সময়ের ছবি এবং ভিডিও চিত্র রয়েছে। এলাকার চিহ্ন সন্ত্রাসী শাওন ও আরমান সরাসরি হামলায় অংশগ্রহণ করে আর বাকি কয়েকজন তাদের সহযোগিতা করে। এ ঘটনায় আমি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও আসামি আটকে পুলিশের কোন তৎপরতা দেখতে পাচ্ছি না। পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে তারা আসামিদের খুঁজে পাচ্ছে না কিন্তু আমরা ভিন্ন চিত্র দেখতে পাচ্ছি না। আসামিরা বুক ফুলিয়ে এলাকায় ঘোরাফেরা করছে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করছে কিন্তু পুলিশ তাদের আটক করছে না। শনিবার (০৮ জুন) দুপুরেও আসামিরা বাউশিয়া মোহাম্মদ আব্দুল আজহার উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়েছিল। বেশ কয়েকজন সেখান থেকে ফেসবুক লাইভ করেছে। আসামিরা দীর্ঘ সময় সেখানে অবস্থান করলেও পুলিশ তাদের আটকে কোন চেষ্টাই করে নাই। পুলিশের এমন ভূমিকায় আমি হতাশ। আমরা গণমাধ্যম কর্মীরা যদি পুলিশের কাছ থেকে এরকম বৈষম্যমূলক আচরণের সম্মুখীন হই তাহলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে? বিষয়টি আমি জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছে।
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাজিব খান বলেন, ঘটনার পর থেকে আমরা অভিযুক্তদের আটকের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। একাধিকবার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালানো হয়েছে তবে কাউকে আটক করা যায়নি। তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন গুলো বন্ধ।
উল্লেখ্য, গত ২০মে সকালে গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর বাস ¯ট্যান্ড এলাকায় সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন গজারিয়া উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি, সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন।
ভুক্তভোগী হামলায় আহত সাংবাদিক জসিম উদ্দিন বলেন, পূর্ব শত্রুদার জের ও বাউশিয়া মোহাম্মদ আব্দুল আজহার উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে আমার উপর এই হামলা চালানো হয়। হামলার সময়ের ছবি এবং ভিডিও চিত্র রয়েছে। এলাকার চিহ্ন সন্ত্রাসী শাওন ও আরমান সরাসরি হামলায় অংশগ্রহণ করে আর বাকি কয়েকজন তাদের সহযোগিতা করে। এ ঘটনায় আমি লিখিত অভিযোগ দায়ের করলেও আসামি আটকে পুলিশের কোন তৎপরতা দেখতে পাচ্ছি না। পুলিশের পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে তারা আসামিদের খুঁজে পাচ্ছে না কিন্তু আমরা ভিন্ন চিত্র দেখতে পাচ্ছি না। আসামিরা বুক ফুলিয়ে এলাকায় ঘোরাফেরা করছে বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি এবং সামাজিক অনুষ্ঠানে অংশগ্রহণ করছে কিন্তু পুলিশ তাদের আটক করছে না। শনিবার (০৮ জুন) দুপুরেও আসামিরা বাউশিয়া মোহাম্মদ আব্দুল আজহার উচ্চ বিদ্যালয়ে গিয়েছিল। বেশ কয়েকজন সেখান থেকে ফেসবুক লাইভ করেছে। আসামিরা দীর্ঘ সময় সেখানে অবস্থান করলেও পুলিশ তাদের আটকে কোন চেষ্টাই করে নাই। পুলিশের এমন ভূমিকায় আমি হতাশ। আমরা গণমাধ্যম কর্মীরা যদি পুলিশের কাছ থেকে এরকম বৈষম্যমূলক আচরণের সম্মুখীন হই তাহলে সাধারণ মানুষ কোথায় যাবে? বিষয়টি আমি জেলা পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের জানিয়েছে।
বিষয়টি সম্পর্কে গজারিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ রাজিব খান বলেন, ঘটনার পর থেকে আমরা অভিযুক্তদের আটকের সর্বোচ্চ চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। একাধিকবার বিভিন্ন জায়গায় অভিযান চালানো হয়েছে তবে কাউকে আটক করা যায়নি। তাদের ব্যবহৃত মোবাইল ফোন গুলো বন্ধ।
উল্লেখ্য, গত ২০মে সকালে গজারিয়া উপজেলার ভবেরচর বাস ¯ট্যান্ড এলাকায় সন্ত্রাসী হামলার শিকার হন গজারিয়া উপজেলা প্রেসক্লাবের সভাপতি, সিনিয়র সাংবাদিক মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন।